কোন মিথ্যা স্ত্রীর সাথে বলা যায়েজ আছে।
কোন মিথ্যা স্ত্রীর সাথে বলা যায়েজ আছে।
শুধুমাত্র
স্ত্রীর
সাথে
মিথ্যা
কথা
বলা
যায়েজ
আছে
এক
হাদিসে। তাছাড়া আর কোন মিথ্যা কারো সাথে বা আপনার স্ত্রীর সাথে বলা যাবে না।
সব
মিথ্যা
স্ত্রীর
সাথে
বলা
যায়েজ
নাই,
আমরা
অনেকেই
এই
হাদিসকে
ভুল
বুঝি
এবং
বলি
স্ত্রীর
সাথে
মিথ্যা
কথা
বলা
জায়েজ
আছে
অতএব
৮০০
টাকা
দিয়ে
মাছ
এনে
বলবো
৪০০
টাকা,
স্ত্রী
খুশি
হয়ে
যাবে।
আবার
১২০০
টাকার
শাড়ি
কিনে
নিয়ে
এসে
বলবো
২২০০
টাকা,
স্ত্রী
খুশি
হয়ে
যাবে,
এভাবে
যত
রকমের
মিথ্যা
আছে
বলে
যাবো,
এরকম
মিথ্যা
একের
পর
এক
যখন
বলতে
থাকবেন,
এক
সময়
দেখবেন
আপনার
উপর
আপনার
স্ত্রীর
বিশ্বাস
ভংগ
হয়ে
যাবে।
পরবরতিতে
আপনাকে
আর
কখনো
বিশ্বাস
করবে
না।
আপনি
যতই
সত্যি
বলেন
না
কেন।
ভুল
বোঝাবুঝির
তৈরি
হয়ে
যাবে,
ঝগড়া
বিবাদ
হবে।
ভাল
জিনিষ
আনলেও
ভাববে
খারাপ
জিনিস
এনেছেন।
আপনার
কোন
কথায়
আর
তার
ভাল
লাগবে
না।
সব
কিছুতেই
একটা
মিথ্যা
মিথ্যা
গন্ধ
পাবে।
এভাবে
মিথ্যা
কথা
বলার
অনুমদন
দেওয়া
হয়
নি।
হযরত
মুহাম্মাদ
(স:)
যে
মিথ্যা
কথা
বলার
অনুমদন
দিয়েছেন
তার
উদ্দেশ্য
হল-
স্ত্রীর
গুনাগুণ
বর্ণনা
করার
সময়
বাড়িয়ে
বলা,
এমন
কথা
বলা
যা
আসলে
বাস্তব
সম্মত
না,
এটা
রূপক
অর্থ
হিসাবে
স্ত্রীকে
খুশি
করার
জন্য
যায়েজ
আছে।
যেমন
স্ত্রীকে
বললেন-
তুমি
চাঁদের
মত
সুন্দর,
তোমার
মত
সুন্দর
আমি
আমার
জীবনে
কখনো
কোথাও
দেখি
নি।
তুমি
আমার
জীবনের
সেরা
সুন্দরী।
তোমার
টানা
টানা
চোখ
দেখে
পাগল
হয়ে
যাই
।
আপনার
মনে
যাই
থাকুক,
যদি
আপনি
সুন্দর
করে
এভাবে
তাকে
বলেন
খুশি
করার
জন্য
তাহলে
এই
মিথ্যা
কথা
বলা
যায়েজ
আছে।
ফুসলানো
ফাসলানো
ভালবাসা
বাড়িয়ে
তোলার
জন্য,
আপনার
উপর
আস্থা
সৃষ্টি
করার
জন্য,
আন্তরিকতা
তৈরী
করার
জন্য,
আরো
আপন
করে
নেওয়ার
জন্য
যদি
একটু
আকটু
অবাস্তব
কথা
বলেন
স্ত্রীর
সংগে
তাহলে
এই
মিথ্যা
কথা
বলা
যায়েজ
আছে।
স্ত্রীর
সাথে
সব
রকম
মিথ্যা
কথা
বলবেন,
লেনদেনে
বা
সাধারণ
ব্যাপারে
মিথ্যা
কথা
বলবেন,
মিথ্যা
তথ্য
দিবেন,
মিথ্যা
আশ্বাস
দিবেন,
এটা
কখনই
যায়েজ
নাই।
অনেকেই
এই
জিনিষটা
ভুল
বোঝেন।
এমন
কাজ
কখনই
করা
যাবে
না।
হাদিসের
আলোকে আমার এই আলোচনা যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে সবার
অবগতির জন্য শেয়ার করতে ভুলবেন না প্লিজ, যে কোন অভিমত বা সমালোচনা
করার থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন
অবশ্যই। ধন্যবাদ সবাইকে ।
রচনা– এম, আব্দুল্লাহ আল মামুন
কোন মন্তব্য নেই