যে ৬ প্রকার নারী জাহান্নামে যাবে।
যে ৬ প্রকার নারী জাহান্নামে যাবে।
আসলে ইসলাম নারীদের যত বেশি সুযোগ সুবিধা দিয়েছে অন্য ধরমে এমন সুবিধা দেওয়া হয় নি । শুধু তাই নয় জান্নাত জাহান্নামের ক্ষেত্রেও নারীদের বেশি সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। ইসলামে যেমন জাহান্নামের কথা বেশি বলা হয়েছে। তেমনি জান্নাতে যাওয়ারও অনেক সহজ রাস্তা দেখিয়ে দিয়েছেন। যেমন হযরত মুহাম্মাদ (স:) বলেছেন-
১. যে মহিলা ৫ নামাজ পরে।
২. যে নারী রোজা রাখবে রমজান মাসে।
৩. যে নারী হেফাজত করবে তার লজ্জাস্থান।
৪. যে নারী সঠিক ভাবে মান্য করবে তার স্বামিকে।
কিয়মতের দিন ঐ নারীকে বলা হবে তুমি কোন জান্নাতে প্রবেশ করতে চাও? তোমার জন্য সকল জান্নাতের দরজা খোলা, তুমি যেটাতে খুশি যেতে পার। দেখুন নারীদের কত সহজ জান্নাতে যাওয়ার।
এখন আমরা যানবো কোন ৬ শ্রেনির নারী জাহান্নামে যাবে। হযরত মুহাম্মদ (স:) যে ৬ রকমের নারীদের জাহান্নামী হিসেবে দেখেছিলেন তারা হচ্ছে-
১. যে সমস্ত নারী রাস্তাঘাটে চলাফেরা করে তাদের মাথার চুল দেখিয়ে।
২. যে নারী সব সময় তর্ক করে তার স্বামির সাথে। এবং তাদের অসম্মান করে ।
৩. যে নারী পরপুরুষের সাথে জ্বীনায় লিপ্ত হয় তার স্বামি থাকা সত্যেও।
৪. যে নারী নামাজ পরে না এবং তার শরীর অপবিত্র থাকলে তা সিঠিক ভাবে পরিস্কার করে না বা পরিস্কার করে চায় না।
৫. যে নারী সব সময় একজনের দোষ ত্রুটি অন্যজনদের বলে বেরায় অর্থাৎ গিবত করে বেরায়। এবং কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলে থাকে।
৬. যে নারী অন্যের উন্নতি দেখে হিংসায় ফেটে যায়। এবং কারো উপকারর করার পর সেটা নিয়ে বারবার খোটা দেয়।
এই সকল হাদিস পড়ে আমরা জানলাম। যে দোষ গুলোর জন্য নারীরা জাহান্নামে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে, এই দোষগুলি নারীদের মধ্যে প্রবল। এজন নারীদের কথা এই ক্ষেত্র গুলিতে ভাল ভাবে বলা হয়েছে। এদিকে অন্যান্য হাদিসে পাওয়া যায় এই সমস্ত দোষ ত্রুটি যদি পুরুষদের মধ্যেও পাওয়া যায়। তাহলে তাকেও ক্ষমা করা হবে না। শাস্তি দেওয়া হবে। ইসলাম কখোনো এক পক্ষে কথা বলে না।
এই আলোচনা বা হাদিসগুলো যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না প্লিজ। যে কোন অভিমত, বা সমালোচনা করার থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন অবশ্যই। ধন্যবাদ সবাইকে ।
রচনা– এম, আব্দুল্লাহ আল মামুন
কোন মন্তব্য নেই